
নিহতের নাম নাহিদ আহম্মেদ(৩২)। তিনি ওই এলাকার মাছ ব্যবসায়ী ঝন্টু শেখের ছেলে। নাহিদ শহর স্বেচ্ছাসেবক লীগের কর্মী এবং একটি বেসরকারি ব্যাংকের এজেন্ট শাখায় কর্মরত ছিলেন। এ ঘটনায় খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে জেলা পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।.
নিহত নাহিদের বন্ধু ভিক্কু বলেন, রাত আটটার দিকে ডাবতলা এলাকায় সাদাফ ছাত্রাবাসের পিছনে নাহিদসহ ৭/৮জন মিলে আড্ডা দিচ্ছিলাম। হঠাৎ করে স্থানীয় ১০/১২ জন দেশীয় অস্ত্র হাতে এসে বলে কেউ কোন রকম দৌড়াদৌড়ি করবি না। এটা বলেই জুম্মন এবং কানশা মনির দা দিয়ে নাহিদকে কুপাতে থাকে। এতে নাহিদের হাত পেট এবং পা গুরুতর জখম হয়। পরে তাকে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ(শজিমেক) হাসপাতালে নিলে নাহিদ মারা যান।.
বগুড়া জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(প্রশাসন) স্নিগ্ধ আখতার বলেন এ ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তারে পুলিশের একাধিক টিম কাজ করছে। খুব শীঘ্রই তাদের গ্রেপ্তার করা হবে।.
জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক জুলফিকার রহমান শান্ত বলেন ‘নিহত নাহিদ বগুড়া শহর স্বেচ্ছাসেবক লীগের পূর্নাঙ্গ প্রস্তাবিত কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন। হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি. .
Ajker Bogura / ডেস্ক রিপোর্ট
আপনার মতামত লিখুন: